বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

Inauguration of a Modern Madrasa and Free Medical Camp by HCI in Zakiganj

Inauguration of a Modern Madrasa and Free Medical Camp by HCI in Zakiganj

After the completion of the fourth floor construction of Al Habib Latifiya Complex in Ghanipur, Zakiganj a border upazila of Sylhet. the building was officially handed over to the madrasa authorities. On the same day, a free medical camp was also held there.

The project, funded by the international donor agency Human Concern International (HCI) and implemented by the NGO Sushilon, will provide opportunities for around 350 students to receive modern and quality madrasa education.

At the medical camp, more than 200 people received free treatment and medicines. Pediatricians, gynecologists, and medicine specialists rendered services on the occasion.

On Friday (5 September) at 10 a.m., an inauguration ceremony was held at the auditorium of Al Habib Latifiya Complex. Following the formal handover of the fourth floor to the madrasa authorities, the new facilities were officially declared open.

Among those present were Mostafa Boklujjaman, Deputy Director of Sushilon Ltd.; Kazi Faisal Kabir, Monitoring Officer; and Md. Arif Hossain, Project Coordinator. Also in attendance were Maulana Mostafa Hasan Chowdhury Gilman, Chairman of Al Habib Latifiya Complex; along with medical professionals including Dr. Huayn Rashid (Medicine Specialist), Dr. Farhana Akter (Gynecology Specialist), and Dr. Touhid Chowdhury (Pediatric Specialist).

Speakers noted that such initiatives play a vital role in improving education and healthcare, and they will set a sustainable example for the welfare of the local community.

A teenage girl who came for treatment said, “I had been suffering from some personal health issues for several months but could not seek treatment due to high costs. Here I received free treatment and medicine. I am truly grateful.”

Chairman Mostafa Hasan Chowdhury Gilman of Al Habib Latifiya Complex said, “This contribution is historic for our institution. We are grateful for the generous support of Sushilon and HCI, and we hope to have their continued cooperation in the future.”

Mostafa Boklujjaman, Deputy Director of Sushilon, said, “Sushilon has always tried to stand by disadvantaged people. We are working not only in infrastructure but also in the development of education and healthcare, and we remain committed to continuing our efforts in this region.”

রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

দৃষ্টিহীন খোকার হাত ধরে খুকির অবিচল পথচলা

দৃষ্টিহীন খোকার হাত ধরে খুকির অবিচল পথচলা


মো. রুবেল আহমেদ, বিশেষ প্রতিনিধি (টাঙ্গাইল)

গভীর ভালোবাসা মানে সবসময় সুখী দিনের গল্প নয়, বরং কষ্টের সময়েও হাত না ছাড়া। খোকা ও খুকির জীবনের গল্প ঠিক এমনই যেখানে অভাব, বেদনা আর অবিচল সঙ্গ একসাথে পথ চলেছে।

টাঙ্গাইলের গোপালপুর পৌর শহরের সুতি গ্রামের কাঙ্গাল দাস এলাকায় বসবাস করেন এই বৃদ্ধ দম্পতি খোকা (৬০) ও খুকি (৬৫)। ছোটবেলায় খোকা দুনিয়ার রঙ দেখতে পেতেন। কিন্তু মাত্র ছয়-সাত বছর বয়সে এক অজানা রোগে হারিয়ে ফেলেন দৃষ্টিশক্তি। সেই অন্ধত্বই হয়ে ওঠে সারাজীবনের সঙ্গী।

অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ, খোকাকে অন্ধ জেনেও খুকির মামার অনুরোধে খুকি বিয়ে করেন তাকে। বিয়ের পরদিন থেকেই খুকি স্বামীর হাতে হাত রেখে পুরো গোপালপুর শহর ঘুরে ভিক্ষা করতে শুরু করেন। আজো পরম মায়ার সেই হাত ধরে রেখেছে খুকি। দিনের বেলায় শহর ঘুরে বেড়ানো, সন্ধ্যায় গোপালপুর পেট্রোল পাম্পের সামনে বসে থাকা এটাই তাদের জীবিকার একমাত্র পথ।

বয়সের ভারে খুকির শরীর এখন আর আগের মতো চলতে পারে না। কিছুটা কুঁজো হয়ে হেঁটে স্বামীর হাত ধরে এগিয়ে যান তিনি। তবুও সকাল ১০টায় বাড়ি থেকে বেড়িয়ে, রাত ৯টার পর ছোট্ট ভাঙা ঘরে ফেরেন দু’জনে। খুকি নিজেই কষ্ট করে রান্না করেন, খোকার মুখে তুলে দেন খাবার।

খোকার আসল নাম কি, সেটা এমনকি খোকা নিজেও জানেন না! মানুষ স্নেহ করে ডাকতে ডাকতে ‘খোকা’ নামটাই স্থায়ী হয়ে গেছে। তাদের প্রতি মায়া করে কিছু মানুষ নিয়মিত ৫/১০ টাকা করে দেন । তাদের দাম্পত্য জীবনেও সুখের সন্তান সঙ্গ ছিল না। এক সন্তান জন্ম নিলেও অকালেই মৃত্যু হয়। সেই ক্ষত এখনো বয়ে বেড়াচ্ছেন তারা।

একটি ছোট ছাপরা ঘরে দিন কাটছে নুন আনতে পান্তা ফুরানোর মতো কষ্টে। গোপালপুর শহরের পথ আর পেট্রোল পাম্পই তাদের জীবনের আয়ের একমাত্র আশ্রয়। আজও তারা অপেক্ষায় থাকেন, কেউ একটু সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেবেন এই ভেবে।

সমাজের বিত্তবান ও মানবিক হৃদয়ের মানুষেরা খোকা-খুকির পাশে দাঁড়ালে, হয়তো বদলে দিতে পারে এই অসহায় দম্পতির শেষ জীবনের গল্প।

রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

বিলুপ্তির পথে কাঠের লাঙ্গল

বিলুপ্তির পথে কাঠের লাঙ্গল


মো. রুবেল আহমেদ,

একজোড়া হালের গরু, লাঙ্গল-জোয়াল বাড়িতে থাকলেই প্রকাশ পেতো কৃষকের আভিজাত্য‌। আদিম কৃষিযন্ত্র লাঙ্গলে হালচাষ নিয়ে রচিত হতো অসংখ্য গান। সেসময় গরু-লাঙ্গল দিয়ে জমি চাষ আর মই দেওয়ার দৃশ্য সবার নজর কাড়তো।  লাঙ্গলেই মঙ্গল রাজনৈতিক শ্লোগানটি কৃষকের কাছে জনপ্রিয় হয়েছিল। টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে গৃহস্থের বাড়িতে কেউ টানা ১২বছর কাজ করলে, সেই বারো মাসি কামলা (শ্রমিক)কে ২বিঘা ধানের জমি, এক জোড়া হালের গরুসহ লাঙ্গল-জোয়াল উপহার দেয়ার প্রথা চালু ছিল।

কাক ডাকা ভোরে কৃষকরা গরু, লাঙল, জোয়াল নিয়ে বেরিয়ে যেতেন মাঠের জমিতে হালচাষ করার জন্য। কালের পরিক্রমায় আধুনিক বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত যান্ত্রিক ফলার কাছে জৌলুস হারিয়েছে কাঠের লাঙ্গল। পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে কৃষিতে, অল্প সময়ে অধিক জমিতে চাষ করে দিচ্ছে পাওয়ার টিলার বা ট্রাক্টরগুলো।


বিলডগা গ্রামের বৃদ্ধ কৃষক শাহজাহান আলী আক্ষেপ করে বলেন, আগে সকাল দল বাইন্ধা পাড়ার চাষীরা মিলে, হাইলা গরুসহ নাঙ্গল জোয়াল কাঁধে নিয়ে জমিতে হাল বাইতে যাইতাম। এখন ট্রাক্টর আইছে ভালাই অইছে। কিন্তু কৃষকদের মধ্যে যে হুজুগ ও বন্ধন ছিলো, তা আর নাই। যেনু ট্রাক্টর যাবার পারে না সেখানে হাল বাওনের জন্য নাঙ্গলটা রেখে দিছি। এখন হালের গরু প্রচলন না থাকায় হাতেই নাঙ্গল টানতে হয়।


গোপালপুরে হাটে কাঠের পণ্য ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম বলেন, 

এক সময় লাঙ্গলের অনেক চাহিদা ছিল তাই নিয়মিত হাটে বিক্রি করতাম, এক লাঙ্গল এর কোন চাহিদাই নাই।হঠাৎ হাতেগোনা ২/১জনে চায়, তাই লাঙ্গল আর আনি না। 


অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দিদারুল ইসলাম বলেন, গরু দিয়ে হালচাষ গ্রামীণ সমাজের কৃষকদের ঐতিহ্য ছিল, অনেকে হালচাষ করার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতেন। আধুনিক বিজ্ঞানের কল্যাণে লাঙ্গল আজ বিলুপ্তির পথে। কৃষকরা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলায়, ঐতিহ্য ধরে রাখা এখন প্রায় দুরূহ।  

মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪

Winter Clothes, Blankets, and Sewing Machines Distributed to Underprivileged Students in Char Areas

Winter Clothes, Blankets, and Sewing Machines Distributed to Underprivileged Students in Char Areas

In a significant initiative to support underprivileged students, Shushilan, with funding from Human Concern International (HCI) under the Child Sponsorship Program (CSP), distributed winter clothes, blankets, and sewing machines in the remote char areas of the Jamuna River, Tangail.


A distribution event was held at Shushua Asatunnesa Dakhil Madrasa, where 89 underprivileged students received jackets and blankets to help them endure the winter season. Additionally, 8 students from extremely poor families were provided with sewing machines to promote self-reliance and livelihood opportunities. 

The event took place on Tuesday, December 31, at 11:00 AM, under the supervision of Shushilan’s Deputy Director, Mustafa Bakuluzzaman.

Throughout the year, with the support of HCI, the program conducted awareness sessions focusing on health, prevention of child marriage, safe water access, and gender equality. These sessions involved students, parents, local imams, and community leaders.

As part of the initiative, students at the madrasa received educational materials, Eid clothing and food packages, sports equipment, midday meals, and sanitary napkins. A free medical camp was also organized, providing medical consultations and distributing medicines through specialist doctors.

Prominent attendees at the event included Md. Ariful Islam, Shushilan representative; Abdul Bari, Superintendent of Asatunnesa Dakhil Madrasa; Md. Mominur Rahman, President of Shushua Welfare Association; Ruma Khatun, Field Facilitator; and Rashida Begum, Volunteer.


This initiative highlights the ongoing efforts of Shushilan and HCI to enhance the quality of life and educational opportunities for students of Asatunnesa Dakhil Madrasa and vulnerable children in remote char communities.

মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

ছাগল পালন করে স্বাবলম্বী ওরা

ছাগল পালন করে স্বাবলম্বী ওরা

.

মো. রুবেল আহমেদ 

ছাগল পালন করে কিভাবে সংসারে সচ্ছলতা এনেছেন, টাঙ্গাইলের গোপালপুর পৌর শহরের বসুবাড়ীর বাসিন্দা শিল্পী রানী (৪৫) এবং হাটবৈরান গ্রামের আন্না বেগম (৩২) সেই চিত্র উঠে এসেছে আজকের অনুসন্ধানে।

সরেজমিনে জানা যায়, ২০১৪ সালে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা উন্নত জীবনের সন্ধানে (উষা) থেকে বিনামূল্যে ১টি মাঝ বয়সী ছাগল এবং ছাগল পালনের প্রশিক্ষণ পেয়েছিলেন, বসুবাড়ীর বাসিন্দা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন অমল চন্দ্র । উন্নত জাতের যমুনা পাড়ি ছাগল (রাম ছাগল)টি অমল চন্দ্র ও তার সহধর্মিণী শিল্পী রানী সযত্নে লালন পালন করেন। সেই ছাগলটি প্রথম বছর ১টি বাচ্চা দিলেও পরেরবার একাধিক বাচ্চা দেয়। 

এভাবেই বংশ বিস্তার করে এখন পর্যন্ত ২০টির বেশি ছাগল জন্ম নেয়। এর থেকে ১৪-১৫টির মতো ছাগল দেড় লক্ষাধিক টাকা বিক্রি করে, ৬টিনের ছাপড়া ঘর থেকে বড় ৪চালা টিনের ঘর দিয়েছেন তারা। অমল চন্দ্র ৭মাস আগে পরপারে পাড়ি দিয়েছেন।

শিল্পী রানী বলেন, শেষ সম্বল হিসাবে রেখে গেছেন ৩টি ছাগল। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৪০হাজার টাকা। কয়েকটি ছাগল অসুখে মারা গেছে। 


একই সংস্থা থেকে ২০২২সালে ১টি ছাগল পেয়েছিলেন, হাটবৈরান গ্রামের ভ্যান চালক শাহআলমের স্ত্রী আন্না বেগম।

এপর্যন্ত ৪টি ছাগল বিক্রি করেন, সাথে কিছু টাকা যোগ করে ১টি উন্নত জাতের বকনা গরু কিনেছেন। ২টি ছাগল অসুখে মারা গেছে এবং এখনো ১টি খাসি রয়ে গেছে। যার বর্তমান আনুমানিক বাজার মূল্য ১৫হাজার টাকা। 

আন্না বেগম বলেন, আমার এক মেয়ে ৭ম শ্রেণী ও আরেক মেয়ে ৩য় শ্রেণীতে পড়ে। ১টা ছাগল রেখে দিয়েছি, তাদের পড়ালেখার জন্য টাকার দরকার হলে এটি সহায়ক হবে।


জানা যায়, বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশন(বিএনএফ) এর অর্থায়নে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় বিশেষ জরিপ পরিচালনা করে দরিদ্র পরিবারের সন্ধান করেন উন্নত জীবনের সন্ধানে (উষা)। দরিদ্রদের প্রশিক্ষণ দিয়ে ২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ২০০টি সেলাই মেশিন এবং প্রতিবছর ছাগল বিতরণ করে আসছে।


উষা'র নির্বাহী পরিচালক মো. ইব্রাহীম খলিল বলেন, দারিদ্র্যতা দুর করে মানুষকে স্বাবলম্বী করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। আমাদের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে নিয়মিত অডিট করা হয়। এছাড়াও উপজেলা প্রশাসন থেকে ইউএনও, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা, সমাজসেবা কর্মকর্তাসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে বিতরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা হয়।

মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪

বন্ধুর নয়নে ঘুম

বন্ধুর নয়নে ঘুম

বন্ধুর নয়নে ঘুম

     মো. রুবেল আহমেদ 

টলটল ঘুম তাহার আসিয়াছে দুই নয়নে 

সুখের স্বপ্ন নেমে আসুক তাহার এই শান্তির শয়নে 

ছটফটে মন মোর আছে বন্ধুর অপেক্ষায় 

জানিনা হঠাৎ কেন বা কোন প্রতিক্ষায়।


হঠাৎ করেই হয়েছি মোরা বন্ধুত্বের বন্দি

ইহা হোক চিরস্থায়ী, না থাকুক কোন সন্ধি

বন্ধু যদি হও তুমি, সর্বদা রেখো মনে 

বন্ধুত্বের মর্যাদা দিতে পারে বলো কজনে?


ঘুমের দেশে আছো বন্ধু নীরবে নির্জনে 

বন্ধু তোমায় পড়ছে মনে এই না গভীর নিশীথে

ঝিঁঝিঁ পোকা জেগে আছে, শেয়াল দিচ্ছে হাঁক 

ঘুমের মাঝেও বন্ধুর মনে আমার জন্য কাটুক দাগ।

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪

এতিমখানার শিক্ষার্থীদের জন্য খাসি উপহার দিলেন আমেরিকা প্রবাসী

এতিমখানার শিক্ষার্থীদের জন্য খাসি উপহার দিলেন আমেরিকা প্রবাসী

এতিমখানার শিক্ষার্থীদের খাওয়ার জন্য খাসি ছাগল উপহার দিলেন, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শুশুয়া ভিল এর প্রতিষ্ঠাতা ও আমেরিকা প্রবাসী মাসুম মাহবুবুর রহমান। 

সোমবার (১৮ নভেম্বর) বিকাল ৪টায়, গোপালপুর উপজেলার নগদাশিমলা ইউনিয়নের মজিদপুর নূরিয়া নিজামিয়া কওমী মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের জন্য; প্রতিনিধির মাধ্যমে ১৪হাজার টাকা মূল্যের খাসি ছাগলটি পৌঁছে দেন। 

অত্র এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা মো. জয়নাল আবেদীনসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ উপহারটি গ্রহণ করেন। পরে আমেরিকা প্রবাসী মাসুম মাহবুবুর রহমান এবং তার পরিবারের সদস্যদের জন্য মোনাজাত পরিচালনা করেন। 


উল্লেখ্য, চর শুশুয়া গ্রামের সাবেক যুগ্ম সচিব বাহাজ উদ্দিনের জৈষ্ঠ্য পুত্র, আমেরিকা সিটিজেন মাসুম মাহবুবুর রহমান হিউম্যান কনসার্ন ইউএসএ'র সিইও হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার মাধ্যমে ফিলিস্তিনে নির্যাতিত মুসলমান, মায়ানমারে নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলমানদের ছাড়াও, সারাবিশ্বে পিছিয়ে পরা মুসলমানদের উন্নত জীবন গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।

তিনি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগদান করেন।

এছাড়াও নাড়ির টানে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শুশুয়া ভিল এর মাধ্যমে চরাঞ্চলের পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য শিক্ষা, উন্নত চিকিৎসাসেবা, বৃক্ষরোপণ, শীতবস্ত্র বিতরণ এবং দুর্যোগকালীন সময়ে মানুষের পাশে দাঁড়ান।