আবহাওয়া সতর্কতার কারণে সরকার অনুষ্ঠানটি এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছে। কিন্তু পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠানের সময় যেদিক থেকে ঝড়-বৃষ্টি আঘাত হানার পূর্বাভাস ছিল, সেদিক থেকে আঘাত না হেনে বরং গতিপথ বদলে অন্যদিকে চলে যায়। আসলে শনিবার সন্ধ্যায় হাঙ্গেরিতে কোনো বৃষ্টিই হয়নি।
ভুল আবহাওয়া বার্তা দেয়ার দায়ে শাস্তির মুখে পড়েছেন ইউরোপের দেশ হাঙ্গেরির দুই শীর্ষ আবহাওয়াবিদ। নির্ধারিত সময়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিলেন তারা, তবে সে সময় আসলে বৃষ্টি হয়নি।
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার ইঙ্গিত পেয়ে সরকারের পক্ষ থেকে একটি জাতীয় অনুষ্ঠান বাতিলের পর যখন দেখা যায় পূর্বাভাস ভুল ছিল, তখনই দুই কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করে কর্তৃপক্ষ।
শনিবার সন্ধ্যায় সেন্ট স্টিফেন দিবস উপলক্ষে বড় ধরনের প্রস্তুতি ছিল হাঙ্গেরিতে। আয়োজন করা হয়েছিল ইউরোপের সবচেয়ে বড় আতশবাজি প্রদর্শনের। এ উপলক্ষে ঘোষণা করা হয় জাতীয় ছুটি।
তবে নির্ধারিত অনুষ্ঠান শুরুর সাত ঘণ্টা আগে সরকার আবহাওয়ার সতর্কতার কথা উল্লেখ করে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করে। অবশেষে দেখা যায়, যখন অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল, তখন বৃষ্টি নয়, বরং আবহাওয়া ছিল শান্ত। এরপরই কেন্দ্রীয় আবহাওয়া অধিদপ্তরের প্রধান ও উপপ্রধানকে বরখাস্ত করা হয়।
বিবিসি বলছে, বেশ বড় ধরনের আয়োজন ছিল সরকারের। দানিউব নদীর তীরে রাজধানী বুদাপেস্টের ২৪০ স্থানে ব্যবস্থা ছিল ৪০ হাজারের বেশি আতশবাজির। এমন প্রদর্শনীতে সাধারণত ২০ লাখের মতো মানুষ উপস্থিত হয়ে থাকেন।
আবহাওয়া সতর্কতার কারণে সরকার অনুষ্ঠানটি এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে। কিন্তু পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠানের সময় যেদিক থেকে ঝড়-বৃষ্টি আঘাত হানার পূর্বাভাস ছিল, সেদিক থেকে তা আঘাত না হেনে বরং গতিপথ বদলে অন্যদিকে চলে যায়। আসলে শনিবার সন্ধ্যায় হাঙ্গেরিতে কোনো বৃষ্টিই হয়নি।
অবশ্য এ ঘটনার পর আবহাওয়া অধিদপ্তর ফেসবুকে রোববার এক পোস্টে ক্ষমা চেয়েছে। তাদের বক্তব্য, সবচেয়ে কম সম্ভাবনার ঘটনাটিই ঘটেছে। এতটুকু অনিশ্চয়তা আবহাওয়ার পূর্বাভাসের অংশ।
তবে অধিদপ্তরের ব্যাখ্যা যে সরকারের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি, তার প্রমাণ মেলে এর পরদিন। বরখাস্ত করা হয় দুই শীর্ষ কর্মকর্তাকে।
আবহাওয়াজনিত কারণে আতশবাজি পোড়ানো স্থগিত করা নিয়ে হাঙ্গেরিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া হয়েছে মানুষের মধ্যে।
প্রতিবেশী দেশ ইউক্রেনে যখন রাশিয়া হামলা চালাচ্ছে তখন এ দেশে যেন আতশবাজি পোড়ানো না হয়, সে দাবিতে এক লাখের বেশি মানুষের স্বাক্ষর নিয়েছিল এক পক্ষ। আরেক পক্ষ ছিল এর বিরোধিতায়।
সরকার সমর্থকরা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সমালোচনা করে আগামী শনিবার আবার এই আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন।আবহাওয়া সতর্কতার কারণে সরকার অনুষ্ঠানটি এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছে। কিন্তু পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠানের সময় যেদিক থেকে ঝড়-বৃষ্টি আঘাত হানার পূর্বাভাস ছিল, সেদিক থেকে আঘাত না হেনে বরং গতিপথ বদলে অন্যদিকে চলে যায়। আসলে শনিবার সন্ধ্যায় হাঙ্গেরিতে কোনো বৃষ্টিই হয়নি।
ভুল আবহাওয়া বার্তা দেয়ার দায়ে শাস্তির মুখে পড়েছেন ইউরোপের দেশ হাঙ্গেরির দুই শীর্ষ আবহাওয়াবিদ। নির্ধারিত সময়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিলেন তারা, তবে সে সময় আসলে বৃষ্টি হয়নি।
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার ইঙ্গিত পেয়ে সরকারের পক্ষ থেকে একটি জাতীয় অনুষ্ঠান বাতিলের পর যখন দেখা যায় পূর্বাভাস ভুল ছিল, তখনই দুই কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করে কর্তৃপক্ষ।
শনিবার সন্ধ্যায় সেন্ট স্টিফেন দিবস উপলক্ষে বড় ধরনের প্রস্তুতি ছিল হাঙ্গেরিতে। আয়োজন করা হয়েছিল ইউরোপের সবচেয়ে বড় আতশবাজি প্রদর্শনের। এ উপলক্ষে ঘোষণা করা হয় জাতীয় ছুটি।
তবে নির্ধারিত অনুষ্ঠান শুরুর সাত ঘণ্টা আগে সরকার আবহাওয়ার সতর্কতার কথা উল্লেখ করে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করে। অবশেষে দেখা যায়, যখন অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল, তখন বৃষ্টি নয়, বরং আবহাওয়া ছিল শান্ত। এরপরই কেন্দ্রীয় আবহাওয়া অধিদপ্তরের প্রধান ও উপপ্রধানকে বরখাস্ত করা হয়।
বিবিসি বলছে, বেশ বড় ধরনের আয়োজন ছিল সরকারের। দানিউব নদীর তীরে রাজধানী বুদাপেস্টের ২৪০ স্থানে ব্যবস্থা ছিল ৪০ হাজারের বেশি আতশবাজির। এমন প্রদর্শনীতে সাধারণত ২০ লাখের মতো মানুষ উপস্থিত হয়ে থাকেন।
আবহাওয়া সতর্কতার কারণে সরকার অনুষ্ঠানটি এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে। কিন্তু পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠানের সময় যেদিক থেকে ঝড়-বৃষ্টি আঘাত হানার পূর্বাভাস ছিল, সেদিক থেকে তা আঘাত না হেনে বরং গতিপথ বদলে অন্যদিকে চলে যায়। আসলে শনিবার সন্ধ্যায় হাঙ্গেরিতে কোনো বৃষ্টিই হয়নি।
অবশ্য এ ঘটনার পর আবহাওয়া অধিদপ্তর ফেসবুকে রোববার এক পোস্টে ক্ষমা চেয়েছে। তাদের বক্তব্য, সবচেয়ে কম সম্ভাবনার ঘটনাটিই ঘটেছে। এতটুকু অনিশ্চয়তা আবহাওয়ার পূর্বাভাসের অংশ।
তবে অধিদপ্তরের ব্যাখ্যা যে সরকারের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি, তার প্রমাণ মেলে এর পরদিন। বরখাস্ত করা হয় দুই শীর্ষ কর্মকর্তাকে।
আবহাওয়াজনিত কারণে আতশবাজি পোড়ানো স্থগিত করা নিয়ে হাঙ্গেরিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া হয়েছে মানুষের মধ্যে।
প্রতিবেশী দেশ ইউক্রেনে যখন রাশিয়া হামলা চালাচ্ছে তখন এ দেশে যেন আতশবাজি পোড়ানো না হয়, সে দাবিতে এক লাখের বেশি মানুষের স্বাক্ষর নিয়েছিল এক পক্ষ। আরেক পক্ষ ছিল এর বিরোধিতায়।
সরকার সমর্থকরা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সমালোচনা করে আগামী শনিবার আবার এই আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন।
0 মন্তব্য(গুলি):